রাজশাহী প্রতিনিধিঃ পুঠিয়া থানার ওসির বিরুদ্ধে এজাহার ঘষামার করার অভিযোগ উঠেছে। পরে তা আদালতে উপস্থাপন করেন বলে বাদীর অভিযোগ।
এর আগে পুঠিয়া থানার ওসি শাকিল উদ্দিন আহম্মেদের বিরুদ্ধে এজাহার পাল্টে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন নিগার সুলতানা নামে এক মামলার বাদী। বিষয়টি নিয়ে এলকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল। পরে ওসি শাকিল উদ্দিন আহম্মেদকে প্রত্যাহার করে রাজশাহী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
এবার পুঠিয়া থানার ওসি রেজাউল ইসলামের বিরুদ্ধে এজাহার ঘষামাজার অভিযোগ উঠলো। খোজনিয়ে জানাগেছে, গত ২০ অক্টোবর দুর্গাপুর থানার ভাঙ্গিরপাড়া গ্রামের আকবর আলীর ছেলে বদিউজ্জামনা ও তার স্ত্রী সেলিনা খাতুনকে পুঠিয়ার বানেশ্বর ধানাহাটায় পথ রোধ করে মারধোর করা হয়।
এবিষয়ে পুঠিয়া থানায় ১৩ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী গত ৩১ অক্টোবর আদালতে অভিযোগ করেন যে, তার টাইকৃত এজাহারে ২২ অক্টোবর উলেøখ করা ছিল। আসামী দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পুঠিয়া থানার ওসি মামলাটি ২২ অক্টোবরের তারিখ ঘসামাজা করে ২৩ অক্টোবর লিখে মামলাটি রেকর্ড করেন।
এ ব্যাপারে পুঠিয়া থানার ওসি রেজাউল ইসলাম ঘষাজামার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, বাদী যেভাবে মামলা দিয়েছিল আমরা মামলাটি সেভাবে আদালতে পাঠিয়েছি। এখানে কোন তারিখ পরিবর্তন করা হয়নি।
Leave a Reply