এইচ. এম. এরশাদ,বোরহানউদ্দিন প্রতিনিধিঃ ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড়মানিকা ইউনিয়নে চাষকৃত পুকুরে বিষ প্রয়োগে ৪ লাখ টাকার মাছ মারেন প্রতিপক্ষরা।পূর্ব বিরোধের জেরে সাইফুল,নুরনবী গংরা এ ঘটনা ঘটান এমন অভিযোগ শাহাজাদ হাওলাদারের।২৬ জুন ওই ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,বড়মানিকা ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের এসএ ৭১৫,১৫১,১৫২ খতিয়ানের ৩৪৩৭ দাগে মোট জমি ৬১ শতাংশ।যার মধ্যে বড় একটি পুকুর।ওই পুকুরের কম বেশী অংশীদার হলেন সাবের আহমেদ, ইসমাইল ও হাওলাদার গংরা।স্থানীয় মেম্বার সালাউদ্দীন হাওলাদার, মোর্শেদ সহ গন্যমান্যদের নিয়ে সমঝোতা সাপেক্ষে পুকুর চাষের একটি চুক্তিপত্র হয়।ওই চুক্তি অনুসারে ২০১২ থেকে ১৪ সাল পর্যন্ত পুকুরটি চুন্নু হাওলাদার ভোগ করেন।২০১৫ সালে এক বছরের জন্য ভোগ করেন প্রতিপক্ষের সাইফুল।২০১৬ সাল থেকে ৩ বছরের জন্য ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ভোগ দখলের দায়িত্ব পান শাহজাদা হাওলাদার।
শাহজাদা হাওলাদার জানান,২০১৬ সালে তিনি ওই পুকুরে তিনি বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ শুরু করেন।বর্তমানে ওই পুকুরে আনুমানিক ১০ লাখ টাকার মাছ আছে বলে দাবী করেন।তিনি অভিযোগ করে বলেন,সাইফুল ইসলাম গংরা ২৬ জন শুক্রবার রাতে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করেন।মাছ মরে পুকুরে ভেসে উঠলে সাইফুল, নুরনবী,নুরে আলম গংরা বড় আকৃতির মাছগুলো তুলে নিয়ে যায়।
রবিবার সকালে সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, পুকুরের চারপাশে এখনও মরা মাছ ভাসছে। এ সময় নুরে আলম এর ভাবী জানায়,নুরনবী ও তার গ্রুপের লোকজন শুক্রবার এশার নামাজের পর পুকুরের পাড়ে লাইন মাড়তে ও ঘুড়তে দেখা গেছে। চাচাতো ভাই ইসলাম জানায়,নুরনবী ১ বছরের জন্য মাছ চাষ করে।তার মেয়াদ শেষ হলে শাহজাদা হাওলাদার মাছ চাষ শুরু করেন। অন্য একজন নারী জানান,মাছগুলো শাহজাদা হাওলাদার ছাড়ছেন।
এ ব্যপারে নুরনবীর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে সংযোগ পাওয়া যায়নি।
বোরহানউদ্দিন থানার এসআই আজিজুল ইসলাম জানান,২০১৬ সাল থেকে ওই পুকুর শাহজাদা হাওলাদার চাষ করে আসছে। মাছগুলো তার। বিষ প্রয়োগের ঘটনা সত্য উল্লেখ করে বলেন,তদন্ত চলছে।
Hello.This article was extremely motivating, particularly because I was investigating for thoughts on this topic last Monday.
Reading your article helped me a lot and I agree with you. But I still have some doubts, can you clarify for me? I’ll keep an eye out for your answers.