স্পোর্টস ডেস্কঃ- একটা সময়ে বাংলাদেশ দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন অলক কাপালি। বাংলাদেশ দলের বেশ কিছু ম্যাচ জয়ের নায়কও তিনি। ২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলে দাপটের সঙ্গেই ক্রিকেট খেলেছেন এ অলরাউন্ডার।
২০১১ সালের নভেম্বরের পর থেকে জাতীয় দলে ‘সাবেক’ হয়ে গেছেন এ লেগ স্পিনার। আট বছর ধরে জাতীয় দলের বাইরে থাকা অলক কাপালিকে খবরে নিয়ে আসলেন শ্রীলংকান ওপেনার ধানুস্কা গুনাথিলাকা। শ্রীলংকান এ ওপেনার বুধবার পাকিস্তানের বিপক্ষে করাচি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ক্যারিয়ার সেরা ১৩৪ বলে ১৩৩ রান করেন।
এদিন সেঞ্চুরি করার মধ্য দিয়ে করাচি জাতীয় স্টেডিয়ামের অনার্স বোর্ডে স্থান করে নেন গুনাথিলাকা। তিনি করাচি স্টেডিয়ামে ওয়ানডে ক্রিকেটে ৩১তম সেঞ্চুরি করেন।
তার আগে ২০০৮ সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অলরাউন্ডার অলক কাপালি এশিয়া কাপের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ৯৬ বলে ১০টি চার ও ৫টি ছক্কায় ১১৫ রানের ইনিংস খেলেন। ক্যারিয়ারে ৬৯টি ওয়ানডে ম্যাচে একটি মাত্র সেঞ্চুরি করা কাপালির নামটি আজও করাচি স্টেডিয়ামের অনার্স বোর্ডে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে।
ধানুস্কা গুনাথিলাকার একার লড়াইয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে রানের পাহাড় গড়েছে শ্রীলংকা। গুনাথিলাকার ১৩৩ রানের সুবাদে করাচি স্টেডিয়ামে ৯ উইকেটে ২৯৭ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে লংকানরা। ইনিংসের শেষ দিকে ২৪ বলে ৪৩ রান করেন দাসুন শানাকা। এছাড়া ৩৬ রান করে করেন অধিনায়ক লাহিরু থিরিমান্নে ও উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মিনোদ ভানুকা।
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ২-০ ব্যবধানে জিততে হলে পাকিস্তানকে ২৯৮ রান করতে হবে। সিরিজের প্রথম ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে বাবর আজমের সেঞ্চুরিতে ৩০৫ রান করে ৬৭ রানের জয় পায় পাকিস্তান।
Leave a Reply