নতুন জাতের এই টমেটোর নাম ‘বিইউ চেরি টমেটো-১’। সম্প্রতি জাতীয় বীজ বোর্ড নতুন এই জাতের প্রত্যয়নপত্র দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স অ্যান্ড প্ল্যান্ট ব্রিডিং বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহফুজ হাসান সৈকতের নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষণায় কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর মো. আহসানুল হক স্বপন, কারিগরি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ও এমএসের কয়েকজন শিক্ষার্থী যুক্ত ছিলেন।
নতুন জাতের এ চেরি টমেটো উদ্ভাবিত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া বলেন, উদ্ভাবিত এ নতুন জাতের চেরি টমেটোর চাষ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে, মানুষ এ থেকে উপকৃত হবে। এ টমেটো দেখতে আকর্ষণীয়, খেতে সুস্বাদু এবং বাচ্চাদের খুবই পছন্দ।
তিনি বলেন, দেশে উদ্ভাবিত চেরি টমেটোর মধ্যে এটিই সবেচেয়ে বেশি ফলনশীল। আকারে ও গুণমানে অনন্য পুষ্টিসমৃদ্ধ। এই জাতের টমেটোর রঙ, আকৃতি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য টমেটোর চেয়ে বেশি।
ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া বলেন, অন্য যে কোনো জাতের টমেটোর চেয়ে এই টমেটোতে বেশি পরিমাণে লাইকোপিন ও ফ্ল্যাভোনয়েড এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। লাইকোপিন ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, আর ফ্ল্যাভোনয়েড ডেঙ্গু প্রতিরোধে কার্যকরী।
তিনি আরও বলেন, বিইউ চেরি টমেটো-১ জাতটি সঠিকভাবে চাষ করলে হেক্টর প্রতি ১৪০ টন পর্যন্ত ফলন পাওয়া যাবে যেখানে প্রচলিত অন্য জাতের টমেটোতে হেক্টর প্রতি ফলন ১০০ টন। নতুন জাতের এই টমেটো খুবই রসাল, সহজে পোকামাকড়ের আক্রমণ হয় না। চেরি টমেটো অন্য জাতের টমেটোর মতোই চাষ করা যায়।
বন্য প্রজাতির হওয়ায় এই জাতের টমেটো চাষ ও পরিচর্যা তুলনামূলক সহজ। সব ধরনের মাটিতেই এ জাত চাষ করা যায়, তবে বেলে দো-আঁশ বা এঁটেল দো-আঁশ মাটিতে ফলন বেশি হবে।
তবে এ জাতের টমেটো অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস বীজতলায় বীজ বপন করার উপযুক্ত সময়। হেক্টর প্রতি ৪৫০ কেজি ইউরিয়া, ২৫০ কেজি টিএসপি ও ১৫০ কেজি পটাশ সার এবং পাঁচ টন গোবর সার প্রয়োগ করতে হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবন করেছে নতুন জাতের চেরি টমেটো। এই টমেটো ডেঙ্গু প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে বলে জানানো হয়েছে।
নতুন জাতের এই টমেটোর নাম ‘বিইউ চেরি টমেটো-১’। সম্প্রতি জাতীয় বীজ বোর্ড নতুন এই জাতের প্রত্যয়নপত্র দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স অ্যান্ড প্ল্যান্ট ব্রিডিং বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেহফুজ হাসান সৈকতের নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষণায় কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর মো. আহসানুল হক স্বপন, কারিগরি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ও এমএসের কয়েকজন শিক্ষার্থী যুক্ত ছিলেন।
নতুন জাতের এ চেরি টমেটো উদ্ভাবিত হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া বলেন, উদ্ভাবিত এ নতুন জাতের চেরি টমেটোর চাষ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে, মানুষ এ থেকে উপকৃত হবে। এ টমেটো দেখতে আকর্ষণীয়, খেতে সুস্বাদু এবং বাচ্চাদের খুবই পছন্দ।
তিনি বলেন, দেশে উদ্ভাবিত চেরি টমেটোর মধ্যে এটিই সবেচেয়ে বেশি ফলনশীল। আকারে ও গুণমানে অনন্য পুষ্টিসমৃদ্ধ। এই জাতের টমেটোর রঙ, আকৃতি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য টমেটোর চেয়ে বেশি।
ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া বলেন, অন্য যে কোনো জাতের টমেটোর চেয়ে এই টমেটোতে বেশি পরিমাণে লাইকোপিন ও ফ্ল্যাভোনয়েড এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। লাইকোপিন ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, আর ফ্ল্যাভোনয়েড ডেঙ্গু প্রতিরোধে কার্যকরী।
তিনি আরও বলেন, বিইউ চেরি টমেটো-১ জাতটি সঠিকভাবে চাষ করলে হেক্টর প্রতি ১৪০ টন পর্যন্ত ফলন পাওয়া যাবে যেখানে প্রচলিত অন্য জাতের টমেটোতে হেক্টর প্রতি ফলন ১০০ টন। নতুন জাতের এই টমেটো খুবই রসাল, সহজে পোকামাকড়ের আক্রমণ হয় না। চেরি টমেটো অন্য জাতের টমেটোর মতোই চাষ করা যায়।
বন্য প্রজাতির হওয়ায় এই জাতের টমেটো চাষ ও পরিচর্যা তুলনামূলক সহজ। সব ধরনের মাটিতেই এ জাত চাষ করা যায়, তবে বেলে দো-আঁশ বা এঁটেল দো-আঁশ মাটিতে ফলন বেশি হবে।
তবে এ জাতের টমেটো অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস বীজতলায় বীজ বপন করার উপযুক্ত সময়। হেক্টর প্রতি ৪৫০ কেজি ইউরিয়া, ২৫০ কেজি টিএসপি ও ১৫০ কেজি পটাশ সার এবং পাঁচ টন গোবর সার প্রয়োগ করতে হবে।
Leave a Reply